যাঁরা জ্যোতিষ শাস্ত্র বিশ্বাস করেন না বা
জ্যোতিষ শাস্ত্রকে অন্ধবিশ্বাস বলে মনে করেন তাঁরা এই পোষ্টটি একবার ভালো করে পড়ূন
কিছুটা হলেও অজ্ঞানতা দূর হয়ে যাবে।
জ্যোতিষ শাস্ত্রে অবিশ্বাসী এই সব মূর্খরা যখন নানান কুতর্ক করেন তখন তাদের নিজেদের অজ্ঞানতাটাই সব থেকে বেশি প্রকাশ পায়।
"কোন বিষয় নিয়ে তর্ক করা ভালো তাতে নিজের জ্ঞান বৃদ্ধি পায় কিন্তু কোন বিষয় নিয়ে কুতর্ক করাটা ভালো নয় কারণ তাতে নিজে যে খুবই মূর্খ তাই প্রকাশ পায়"
আপনার কোন সমস্যা বা প্রশ্ন নিয়ে জ্যোতিষীর কাছে গেলেন উনার কথা আপনার সাথে মিললো এবং আপনার সমস্যার সমাধান হলো তার মানে জ্যোতিষ শাস্ত্র সত্যি জ্যোতিষ শাস্ত্র সত্যি, আর যখন আপনার সমস্যা মিটলো না বা আপনি কোন সমাধান পেলেন না তখনই জ্যোতিষ শাস্ত্র মিথ্যা , জ্যোতিষ শাস্ত্র অন্ধবিস্বাস এসব বলে নিজের গলা ফাটিয়ে নিলে ভাই কিছু হয় না,
যেটা সত্য সেটা সর্বদা সত্যিই থাকবে আর যেটা মিথ্যা সেটা সর্বদা মিথ্যাই রবে আর যেটা মিথ্যা সেটা কখনই দীর্ঘদিন ঠিকে থাকতে পারে না, কিন্তু জ্যোতিষ শাস্ত্র হাজার হাজার বছর ধরে স্বমহিমায় ঠিক রয়েছে এবং দিন প্রতিদিন জ্যোতিষ শাস্ত্রের প্রচার ও প্রসার হতেই চলেছে তাতেই বুঝা যায় জ্যোতিষ শাস্ত্র মিথ্যা কিছু নয়।
জ্যোতিষ শাস্ত্র হলো বেদের চক্ষু, তাই জ্যোতিষ শাস্ত্রকে রশ্মি বিজ্ঞান বলা হয়।
জ্যোতিষ শাস্ত্রের প্রবর্তক হলেন সূর্য, নারদ, অতৃ পরাশর প্রমুখ অষ্টাদশ ঋষি ।জ্যোতিষ শাস্ত্রের যখন প্রথম পথ চলা শুরু হয়েছিল একই শাখাতেই সীমাবদ্ধ ছিল তারপর জ্যোতিষ শাস্ত্রের 2টি শাখা হয় একটি ফলিত জ্যোতিষ অপরটি গণিত জ্যোতিষ গণিত জ্যোতিষ অর্থাৎ যে শাখায় গ্রহ নক্ষত্রের বিভিন্ন গতিবিধি প্রজয়বেক্ষন করা হয় অর্থাৎ খগোল শাস্ত্র বা আধুনিক ভাষায় মহাকাশ বিজ্ঞান বলা হয়, জ্যোতিষের এই বিভাগ নিয়ে বিশ্ব স্তরে অনেক গবেষণা হচ্ছে NASA, ISRO এই সবের নাম তো নিশ্চয় সকলে শুনেছেন , এখন যে সব মূর্খরা বলে জ্যোতিষ শাস্ত্র মানেন না তারা কি এই সব NASA, ISRO এর কৃতিত্বকেই কি অপমান করছেন না ?
Next Time কখনও জ্যোতিষ শাস্ত্র মানি না একথা মুখে আনবেন না নইলে আপনি যে নিজেই একটা গণ্ড মূর্খ সেটা বুঝা যাবে।
অপরদিকে ফলিত জ্যোতিষ হলো জ্যোতিষের যে শাখায় গ্রহ নক্ষত্রের গতি বিধি মানুষ ও প্রাণী জগতের উপর কি রকম প্রভাব ফেলছে তার উপর গবেষণা করা হয় তাকেই ফলিত জ্যোতিষ বলে অর্থাৎ মানুষের ভাগ্য বিচার করা।আর এই ফলিত জ্যোতিষ কালক্রমে অনেক শাখায় বিভক্ত হয় এর মধ্য প্রমুখ হলো;-সনাতন জ্যোতিষ বা বৈদিক জ্যোতিষ, অংক জ্যোতিষ, সামুদ্রিক জ্যোতিষ, হস্তরেখা জ্যোতিষ, প্রশ্ন ও হোৱাৰি জ্যোতিষ, প্রভৃতি অনেক শাখা বাস্তুও জ্যোতিষ শাস্ত্রেরই একটি শাখা।
আজকালকার বিশ্বে জ্যোতিষ সকলেই মানে রাজনেতা থেকে অভিনেতা খেলোয়াড় থেকে ব্যবসায়ী সকলেই জ্যোতিষ শাস্ত্র মানছেন সেখানে দু একজন না মানলেও কোন কিছু যায় আসে না । আর ভাই ভগবানকেও তো সকলে মনে না তাই বলে কি ভগবান মিথ্যা ??
সপ্তাহের সাত বারের নাম সপ্ত প্রমুখ গ্রহের নাম থেকেই রাখা হয়েছে, প্রমুখ দ্বাদশ নক্ষত্রের নাম থেকে দ্বাদশ মাসের নামকরণ জ্যোতিষ মুনিগন করেছেন , যথা- বিশাখা নক্ষত্র থেকে বৈশাখ মাস, জৈষ্ঠ্য নক্ষত্র থেকে জৈষ্ঠ মাস, পূর্ব্বসাড়া নক্ষত্র হতে আষাঢ়, শ্রবনা নক্ষত্র হতে শ্রাবন মাস, পূর্ব্বভাদরপদ হতে ভাদ্রমাস, অশ্বিনী নক্ষত্র হতে আশ্বিন, কৃত্তিকা নক্ষত্র হতে কার্তিক , মৃগশিরা নক্ষত্র হতে মার্গশীর্ষ অর্থাৎ অগ্রহায়ন, পুষয়া নক্ষত্র হতে পৌষ, মঘা নক্ষত্র হতে মাঘ, উত্তর ফাল্গুনী নক্ষত্র হতে ফাল্গুন ও চিত্রা নক্ষত্র হতে চৈত্র মাস রাখা হয়েছে।
যা আজও সকলে মেনে আসছেন শুধু ভাষা জাতি ও ধর্মের আধারে এই মাস গুলির নাম অনুবাদ হয়েছে কিন্তু মাস ও দিন সেই যথা যথই রয়েছে , এখন কার বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন গ্রহ নক্ষত্র আবিষ্কার করেছেন ঠিকই কিন্তু বার ও মাসের সংখ্যা বাড়াতে পারেন নি ।
অনেকে আবার কুনো সমস্যা নিয়ে জ্যোতীষীর দরবারে গিয়ে বা যেখান সেখান থেকে কোন প্রতিকার করিয়ে নিলেন তারপর যখন কাজ হলো না বা মনমতো রেজাল্ট পেলেন না তখন জ্যোতিষ শাস্ত্র মিথ্যা বলে প্রচার চালানো শুরু করে দেন, আসলে এরকম লোকরা নিজেরাই হয়তো মহা মূর্খ নয়তো মতলাববাজ... ..
জ্যোতিষ শাস্ত্রনুসার মূল ধারনে শতকরা 10 থেকে 15 শতাংশ কাজ হয়ে থাকে , কিন্তু মূল 20 থেকে 25 দিন পর পর বদলে নিতে হয় ।
ধাতু ধারনে মাত্র 5 থেকে 7 শতাংশ কাজ হয়ে থাকে এর থেকে বেশি হয় না।
ছোট শিশু বা বাচ্চাদের জন্যই মূল বা ধাতু উপযোগী থাকে ।
উপ রত্ন ধারনে 30 থেকে 40 শতাংশ কাজ হয়ে থাকে ।
রত্ন ধারনে 40 থেকে 50 শতাংশ কাজ দেয় ।
অতি উত্তম কোয়ালিটির রত্ন ধারনে 50 থেকে 70 শতাংশ কাজ হয়।
আর কবচ ধারনে 60 থেকে 80 শতাংশ কাজ হয়ে থাকে।
দ্রুত ফললাভের জন্য কবচ ও রত্ন উভয়ই ধারণ করা উচিত ।
তাছাড়া নির্দিষ্ট গ্রহের পূজা পাঠ গ্রহ সম্বন্ধিৎ দেবতার আরাধনা গ্রহের নির্দিষ্ট শক্তির ভক্তি ও যন্ত্র ধারণ এবং রুদ্রাক্ষ ধারণ উচিত।
আশাকরি এই পোস্ট টি পড়ার পর জ্যোতিষ শাস্ত্রে অবিশ্বাসীদের মনের অন্ধকার ঘুচবে ।
আর যাঁরা স্বল্প শিক্ষিত জ্যোতিষী তারাও
একবার পড়ে নিন অন্তত কিছুটা শিখতে পারবেন।
যাঁরা জ্যোতিষ শাস্ত্র মানেন না আসলে তারা
নিজেরাই হলেন একেকটা গন্ডমূর্খ নয়তো এরা নিজেরাই অবিশ্বাসী ও অজ্ঞানতার শিকার তাই
তারা জ্যোতিষ শাস্ত্র মানি না মানি না এসব বলে আসলে শিক্ষিত সমাজে নিজের
অজ্ঞানতাটাই দেখিয়ে থাকেন, এবং তাঁদের কথা শুনলে মনে খুবই হাসি পায়
আসলে এরা নিজে থেকেই হাসির পাত্র হয়ে উঠেন।জ্যোতিষ শাস্ত্রে অবিশ্বাসী এই সব মূর্খরা যখন নানান কুতর্ক করেন তখন তাদের নিজেদের অজ্ঞানতাটাই সব থেকে বেশি প্রকাশ পায়।
"কোন বিষয় নিয়ে তর্ক করা ভালো তাতে নিজের জ্ঞান বৃদ্ধি পায় কিন্তু কোন বিষয় নিয়ে কুতর্ক করাটা ভালো নয় কারণ তাতে নিজে যে খুবই মূর্খ তাই প্রকাশ পায়"
আপনার কোন সমস্যা বা প্রশ্ন নিয়ে জ্যোতিষীর কাছে গেলেন উনার কথা আপনার সাথে মিললো এবং আপনার সমস্যার সমাধান হলো তার মানে জ্যোতিষ শাস্ত্র সত্যি জ্যোতিষ শাস্ত্র সত্যি, আর যখন আপনার সমস্যা মিটলো না বা আপনি কোন সমাধান পেলেন না তখনই জ্যোতিষ শাস্ত্র মিথ্যা , জ্যোতিষ শাস্ত্র অন্ধবিস্বাস এসব বলে নিজের গলা ফাটিয়ে নিলে ভাই কিছু হয় না,
যেটা সত্য সেটা সর্বদা সত্যিই থাকবে আর যেটা মিথ্যা সেটা সর্বদা মিথ্যাই রবে আর যেটা মিথ্যা সেটা কখনই দীর্ঘদিন ঠিকে থাকতে পারে না, কিন্তু জ্যোতিষ শাস্ত্র হাজার হাজার বছর ধরে স্বমহিমায় ঠিক রয়েছে এবং দিন প্রতিদিন জ্যোতিষ শাস্ত্রের প্রচার ও প্রসার হতেই চলেছে তাতেই বুঝা যায় জ্যোতিষ শাস্ত্র মিথ্যা কিছু নয়।
জ্যোতিষ শাস্ত্র হলো বেদের চক্ষু, তাই জ্যোতিষ শাস্ত্রকে রশ্মি বিজ্ঞান বলা হয়।
জ্যোতিষ শাস্ত্রের প্রবর্তক হলেন সূর্য, নারদ, অতৃ পরাশর প্রমুখ অষ্টাদশ ঋষি ।জ্যোতিষ শাস্ত্রের যখন প্রথম পথ চলা শুরু হয়েছিল একই শাখাতেই সীমাবদ্ধ ছিল তারপর জ্যোতিষ শাস্ত্রের 2টি শাখা হয় একটি ফলিত জ্যোতিষ অপরটি গণিত জ্যোতিষ গণিত জ্যোতিষ অর্থাৎ যে শাখায় গ্রহ নক্ষত্রের বিভিন্ন গতিবিধি প্রজয়বেক্ষন করা হয় অর্থাৎ খগোল শাস্ত্র বা আধুনিক ভাষায় মহাকাশ বিজ্ঞান বলা হয়, জ্যোতিষের এই বিভাগ নিয়ে বিশ্ব স্তরে অনেক গবেষণা হচ্ছে NASA, ISRO এই সবের নাম তো নিশ্চয় সকলে শুনেছেন , এখন যে সব মূর্খরা বলে জ্যোতিষ শাস্ত্র মানেন না তারা কি এই সব NASA, ISRO এর কৃতিত্বকেই কি অপমান করছেন না ?
Next Time কখনও জ্যোতিষ শাস্ত্র মানি না একথা মুখে আনবেন না নইলে আপনি যে নিজেই একটা গণ্ড মূর্খ সেটা বুঝা যাবে।
অপরদিকে ফলিত জ্যোতিষ হলো জ্যোতিষের যে শাখায় গ্রহ নক্ষত্রের গতি বিধি মানুষ ও প্রাণী জগতের উপর কি রকম প্রভাব ফেলছে তার উপর গবেষণা করা হয় তাকেই ফলিত জ্যোতিষ বলে অর্থাৎ মানুষের ভাগ্য বিচার করা।আর এই ফলিত জ্যোতিষ কালক্রমে অনেক শাখায় বিভক্ত হয় এর মধ্য প্রমুখ হলো;-সনাতন জ্যোতিষ বা বৈদিক জ্যোতিষ, অংক জ্যোতিষ, সামুদ্রিক জ্যোতিষ, হস্তরেখা জ্যোতিষ, প্রশ্ন ও হোৱাৰি জ্যোতিষ, প্রভৃতি অনেক শাখা বাস্তুও জ্যোতিষ শাস্ত্রেরই একটি শাখা।
আজকালকার বিশ্বে জ্যোতিষ সকলেই মানে রাজনেতা থেকে অভিনেতা খেলোয়াড় থেকে ব্যবসায়ী সকলেই জ্যোতিষ শাস্ত্র মানছেন সেখানে দু একজন না মানলেও কোন কিছু যায় আসে না । আর ভাই ভগবানকেও তো সকলে মনে না তাই বলে কি ভগবান মিথ্যা ??
সপ্তাহের সাত বারের নাম সপ্ত প্রমুখ গ্রহের নাম থেকেই রাখা হয়েছে, প্রমুখ দ্বাদশ নক্ষত্রের নাম থেকে দ্বাদশ মাসের নামকরণ জ্যোতিষ মুনিগন করেছেন , যথা- বিশাখা নক্ষত্র থেকে বৈশাখ মাস, জৈষ্ঠ্য নক্ষত্র থেকে জৈষ্ঠ মাস, পূর্ব্বসাড়া নক্ষত্র হতে আষাঢ়, শ্রবনা নক্ষত্র হতে শ্রাবন মাস, পূর্ব্বভাদরপদ হতে ভাদ্রমাস, অশ্বিনী নক্ষত্র হতে আশ্বিন, কৃত্তিকা নক্ষত্র হতে কার্তিক , মৃগশিরা নক্ষত্র হতে মার্গশীর্ষ অর্থাৎ অগ্রহায়ন, পুষয়া নক্ষত্র হতে পৌষ, মঘা নক্ষত্র হতে মাঘ, উত্তর ফাল্গুনী নক্ষত্র হতে ফাল্গুন ও চিত্রা নক্ষত্র হতে চৈত্র মাস রাখা হয়েছে।
যা আজও সকলে মেনে আসছেন শুধু ভাষা জাতি ও ধর্মের আধারে এই মাস গুলির নাম অনুবাদ হয়েছে কিন্তু মাস ও দিন সেই যথা যথই রয়েছে , এখন কার বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন গ্রহ নক্ষত্র আবিষ্কার করেছেন ঠিকই কিন্তু বার ও মাসের সংখ্যা বাড়াতে পারেন নি ।
অনেকে আবার কুনো সমস্যা নিয়ে জ্যোতীষীর দরবারে গিয়ে বা যেখান সেখান থেকে কোন প্রতিকার করিয়ে নিলেন তারপর যখন কাজ হলো না বা মনমতো রেজাল্ট পেলেন না তখন জ্যোতিষ শাস্ত্র মিথ্যা বলে প্রচার চালানো শুরু করে দেন, আসলে এরকম লোকরা নিজেরাই হয়তো মহা মূর্খ নয়তো মতলাববাজ... ..
জ্যোতিষ শাস্ত্রনুসার মূল ধারনে শতকরা 10 থেকে 15 শতাংশ কাজ হয়ে থাকে , কিন্তু মূল 20 থেকে 25 দিন পর পর বদলে নিতে হয় ।
ধাতু ধারনে মাত্র 5 থেকে 7 শতাংশ কাজ হয়ে থাকে এর থেকে বেশি হয় না।
ছোট শিশু বা বাচ্চাদের জন্যই মূল বা ধাতু উপযোগী থাকে ।
উপ রত্ন ধারনে 30 থেকে 40 শতাংশ কাজ হয়ে থাকে ।
রত্ন ধারনে 40 থেকে 50 শতাংশ কাজ দেয় ।
অতি উত্তম কোয়ালিটির রত্ন ধারনে 50 থেকে 70 শতাংশ কাজ হয়।
আর কবচ ধারনে 60 থেকে 80 শতাংশ কাজ হয়ে থাকে।
দ্রুত ফললাভের জন্য কবচ ও রত্ন উভয়ই ধারণ করা উচিত ।
তাছাড়া নির্দিষ্ট গ্রহের পূজা পাঠ গ্রহ সম্বন্ধিৎ দেবতার আরাধনা গ্রহের নির্দিষ্ট শক্তির ভক্তি ও যন্ত্র ধারণ এবং রুদ্রাক্ষ ধারণ উচিত।
আশাকরি এই পোস্ট টি পড়ার পর জ্যোতিষ শাস্ত্রে অবিশ্বাসীদের মনের অন্ধকার ঘুচবে ।